Tuesday, April 23, 2013

চিট ফান্ডঃ তৃণমূলের বর্তমান অবস্থান




চিট ফান্ডঃ তৃণমূলের বর্তমান অবস্থান



by Bengal Politics (Notes) on Monday, April 9, 2012 at 4:22am

বিপ্লব পাল - ৮ ই এপ্রিল

 

গত বছর এই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার প্রথম সম্মুখীন হই। আমি কালনার বাড়িতে বাবা-মায়ের সাথে দেখা করতে গেছি। দেখি সন্ধ্যা বেলাতে বাবার কাছে এলকেমী নামে নামে কোন এক চিটফান্ড কোম্পানীর লোক এসেছে। সে বোঝাচ্ছে-মাস্টার মশাই স্টেটব্যাঙ্ক ত ৫% সুদ ও দেয় না। আমরা দিচ্ছি ৮% এর ওপরে। আমার পাশের বাড়িতে বড় মামা, তার রিটারমেন্ট জীবনের সব সম্পদ অলরেডি আস্তে আস্তে এলকেমিতে দিয়ে দিয়েছে। ৩% অনেক টাকা। আমি বাবাকে মানা করলাম। স্পঞ্জি স্কীমের সাথে সাক্ষাত পরিচয় হয়েছে অনেক। এম এন বি সি তে যে ধারাবাহিক টিভি শো আমি মিস করি না-সেটা হচ্ছে কর্পরেট গ্রীড। এর ১০ টা কেসের মধ্যে ৮ টা কেস স্পঞ্জি স্কিম নিয়ে। আমেরিকার কঠিন আইনের মধ্যেও যা আখছার করা সম্ভব-ভারতের মতন দেশে যেখানে অধিকাংশ কর্পরেট কর্তাদের থেকে চোর ডাকাতের পার্থক্য কম ( বা চোর ডাকাতের সাথে তুলনা করলে, তারাও লজ্জা পেতে পারে  ), সেখানে এই ধরনের প্রাইভেট চিটফান্ডে স্পঞ্জি স্কিমের সম্ভাবনা আরো অনেকগুন বেশী। যাইহোক, এবার গিয়ে দেখলাম সব ছোট ছোট শহরে আলো করে বসে আছে চিটফান্ডের অসংখ্য অফিস। জমানো টাকা যাদের সম্বল, তারা আর পাবলিক ব্যাঙ্কে টাকা রাখে না। চিট ফান্ডেই রাখে।

 

  স্পঞ্জি স্কিমটা কি সেটা জানা দরকার। ব্যাপারটা খুব সহজ। আমি বললাম -আমি একটা প্রাইভেট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড খুলেছি। টাকাটা রিসর্ট, স্টিলের ব্যাবসা, শিক্ষা ব্যাবসায় কাজে লাগাবো। আর তোমাকে ১০% সুদ দেব। এই ধরনের কাজ করা যায়। কিন্ত সেক্ষেত্রে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের অনুমতি লাগে এবং আমানতের ৮০% রিজার্ভ ব্যাঙ্কে রেখে ব্যবসা করতে হয়।

 

এতে কোন অন্যায় নেই।  কিন্ত সমস্যা হচ্ছে ২০% জমাটাকাতে ব্যাবসা করে ১০% সুদ দিতে হলে, সেই কোম্পানীকে ৫০% লাভ করতে হবে। যা খুব কঠিন কাজ। ফলে অধিকাংশ কোম্পানী যা করে তা হচ্ছে এই- নতুন বিনিয়োগ কারীদের টাকা দিয়ে পুরোনো ক্লায়েন্ট  দয়ের সুদ মেটায়।  এইভাবে পিরামিড গড়ে ওঠে।

 

বাঙালীর যেহেতু পুঁজি নেই-সেহেতু এই ভাবে বাঙালীর ব্যাবসা বানানো ভাল হতে পারত। বাঙালীদের যেহেতু পরিবারগত ব্যাবসার ট্রেনিং নেই-সেহেতু এই স্কিমের মাধ্যমে কিছু বাঙালী সংস্থা গড়া সম্ভব হত। কিন্ত  যেসব স্পঞ্জি স্কিম ধরা পড়েছে, তাতে দেখা গেছে,

এই সব সংস্থাগুলি, চোখে ধুলো দেওয়ার জন্যে কিছু ব্যাবসা দেখায়-তারপরে মিডিয়া কাজে লাগিয়ে সেগুলো আরো বড় করে দেখায়। ফলে মানুষ ভাবে তাদের সুদ ব্যবসার টাকা থেকেই আসছে।এই ভাবে মানুষকে ঠকিয়ে কিছু লোক  টাকা সরিয়ে নিচ্ছে। এই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি বারবার দেখা গেছে।

 

সঠিক ভাবে বলতে গেলে-এই ব্যবসাটা করা উচিৎ "ভেঞ্চার ফান্ড" করে। চিট ফান্ড করে না। ভেঞ্চার ফান্ডে ওই ভাবে কেও সুদ দেয় না। টাকা ব্যাবসাতে লাগানো হয়-তারপর ব্যাবসা বড় করে বেচে দিয়ে, আমানতের কয়েকগুন টাকা ফেরত দেওয়া হয়। আবার টাকা পুরো  উড়ে যেতে পারে। কিন্ত সেটা আমানাতকারীকে জানানো হয় যে তার টাকা অনেকগুলি ব্যাবসাতে খাটছে-ফলে সে অনেকগুন লাভ যেমন করতে পারে তেমন  সব টাকা হারাতেও পারে। কিন্ত সেই ভাবে সৎ পথে নামলে কেও টাকা দেবে না। ফলে পুরো ব্যাপারটাই হচ্ছে অসাধু ভাবে।

 

পশ্চিম বঙ্গে এই রোগটি ভয়াবহ কারন এখানে উদ্যোগপতির সংখ্যা কম। লোকে জমানো টাকাতে ব্যবসা শুরু না করে, বেশী সুদে খাটিয়ে, নিজে তাস খেলবে।

 

 কিন্ত এটি মারণব্যাধির আকার নিয়েছে- তৃণমূল সরকারের সাথে একটি চিটফান্ডের সম্পর্কে। তারা আবার অনেক বাংলা প্রিন্ট এবং টিভি চ্যানেল ও কিনছে-যা মূলত লসে চলে। মিডিয়া এদের কেন কাজে লাগে, তা আমি আগেই ব্যাখ্যা করেছি। সরকার, মিডিয়ার দখল নিয়ে এরা কি করতে চাইছে-তা ত সরল লসাগু। কিন্ত এরপরে কেঁচো থেকে সাপ  বেড়লে, মমতাদেবী সামলাতে পারবেন নি? ৭২-৭৭ এ কংগ্রেসের গুন্ডামোও যেমন জনগ্ণের স্মৃতিতে ফিকে হয়েছে এককালে, সিপিএমের লাল সন্ত্রাস ও  লোকে আস্তে আস্তে ভুলে যাবে।

 

এতেব মমতাদেবী সাপ নিয়ে খেলছেন। রাজনীতি করতে টাকা লাগে-তবে সে টাকা যদি চিটফান্ড থেকে আসে, সে টাকা না নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। কারন বাঘের পিঠে চেপে ঘোরাফেরা করলে, বাঘের পেটই ভবিষয়ত।

Sunday, April 21, 2013

Complaint should be considered as a First Information Report (FIR).

Complaint should be considered as a First Information Report (FIR).


From: PVCHR ED <pvchr.india@gmail.com>
Date: Sun, Apr 21, 2013 at 10:29 PM
Subject: Complaint should be considered as a First Information Report (FIR).
To: Chief Justice of SC <supremecourt@nic.in>


To,
Honorable Chief Justice,
Supreme Court of India.


Dear Sir,

Greetings from PVCHR.
There are several problems in the Criminal Justice System in India. Primarily, every victim faces two problems; (i) inability to file a First Information Report (FIR), (ii) credibility of the investigation. Despite the directions of the Honorable Supreme Court to file FIR in all the cases, police refuses to comply it, thereby proving a point about the level of impunity the force enjoys.
We believe that an alternate proposal must be put forward to ensure that the police file an FIR in every case. PVCHR proposes that in the event of a refusal by the police to file an FIR the person can go to the office of the Chief Judicial Magistrate (CJM) to make the complaint. The CJM should be empowered to receive the complaint both at the office and at the residence. In case of wrongful confinement and custodial torture, the complaint can be made by victims or by anyone on behalf of the victim. All these complaints should be noted in a Register, followed by directions of the CJM to district police authority for necessary action within 24 hours and report back. This complaint should be considered as a First Information Report (FIR). The very next day that complaint should be referred to the concerned Judicial Magistrate for necessary action. Complaints can also be made through email, fax and sms.  
Registration of a case in the judicial diary will automatically force the police to follow procedure and establish accountability.

With kindest regards,

Lenin Raghuvanshi
Secretary General
PVCHR
SA 4/2 A, Daulatpur, Varnasi-221002
UP, India

उत्तर-प्रदेश के अलीगढ़ जिले में पुलिस द्वारा महिलाओं और बच्चों के ऊपर लाठीचार्ज कर मानवाधिकार का उल्लघन करने पर कार्यवाही के सम्बन्ध में

http://petition-nhrc.blogspot.in/2013/04/blog-post.html
--

Justice delay is justice denied for women: Shruti Nagvanshi


We are living in such a society today in India where women are not in a position to oppose any act of violence, and misbehavior with her. She might be educated or may be living in a village the situation is the same. India's traditional patriarchal system puts women at the lowest ebb of the community, whatever be the society but the dalit, minority and poor women are further pushed to the wall under the caste system and poverty.

Dalit, minority and poor women are subjected to discrepancies on the basis of the religion, caste, poverty by the patriarchal and caste based society. Women being subjected to violence, rape and inhuman behavior are a matter of shame for any society however progressive the society might be. But in India such attitude towards the dalit, minority and poor women is not only common and is at extreme. Even today the age old myth of a women becoming Dyan (witch) is followed and women are killed under this belief. The law is unable to act in such cases and, even does not lodge reports, forget action. If women raise a voice against such practice not only the women but her entire family and her advocates have to bear the brunt and is ostracized by the entire society/village. Atrocity upon women and children continues without even thinking what circumstances they face and what mental torture they have to bear or what kind of security they need. The society instead of helping the victim of such violence keeps mum and thereby extends a quiet support to the offenders. Similarly the ones who work for victim women, the human rights defenders are also attacked so that they may retract their support. By all means the women are forced to step back if she is resisting the violence and torture.

Women who manage to reach police station to lodge complaint and not behaved with properly and they are made to sit for hours together with the family before anyone listens to them. And later on the women is pressurized to take back her complaint. There have been many cases of custodial rape with women and girls child who went to lodge report and for protection with police. Women are blamed for any act of violence with them. The worst is those women victims are made to sit with her offender inside police station, which is another way of psychological torturing her. Presence of the offender beside gives shocks to mind and thoughts of that act often give pain to the victim, which is difficult to even understand.

The women and her family are made to feel down but the offender is not even once made to realize what offence he has done. Investigation in cases are started late hence the criminals get enough time to remove evidences and thereby the case becomes weak. Even the women officers are no less than their male counterparts and behave the same way with women victims as the male officers do. The support to women victim depends upon how much she can pay as bribe to the investigating officer.

Usually justice comes delayed as 'justice delay is justice denied' under the present judicial system. The judiciary itself has less number of women judges. But the court's utmost delayed process in cases of atrocity with women is point to be noted. When justice is delayed often women victim are forced to make out of the court settlement on the conditions proposed by the offender itself. Delay in judgement given the entire benefit to the criminals. In many cases it has been seen that the lawyer appointed to fight the case for victim join hands with offender and delays the perusal of the case.

In the courtrooms the attitude of the lawyers towards cases of women rights is traditional based on patriarchy and they are themselves unaware about the rules that protect a woman from violence and make the case complicated.

Not even the national and state women commissions are taking steps that can help women positively. Women commission itself is governed with patriarchal mind set. The selection of women commission office bearers is totally political and only those women who are close to the ruling party are appointed here, which in unscientific and irrational. These appointed members lack even the basic of women rights which is reflected in the decisions they take. Of the cases brought before the women commission very less are taken up by the commission.

As far as social security and development is concerned dalit,t tribal and minority women have little access and are subjected to dual atrocity thereby. Those bodies that are responsible for women's' health services are engaged in money making from these women only and ignore their needs. At times women have lost their lives due to such an attitude.

A mother dies during child birth in India every eight minutes. For every maternal death in India, 20 more women suffer from lifelong health impairments that result from complications during their pregnancies. Worldwide an estimated five hundred thousand woman die as a result of pregnancy each year. Approximately one quarter of all pregnancy and delivery related maternal deaths worldwide occur in India. In Uttar Pradesh (Indian State), caste discrimination is an ingrained part of the medical system, doctors and activists say.

"Upper-caste health workers refuse to visit Dalit communities," said Lenin Raghuvanshi, a rights activist. "Because of that pregnant Dalit women do not get (nutritional) supplements and the majority of them are anemic."

It's not just mothers who died. Babies were stillborn and few of them were premature. Many of these children who survived, many are at risk without their mothers to take care of them.

Why Do Mother's Die:

According to WHO,the major complications that account for 80% of all maternal deaths are:
                  Severe bleeding (mostly bleeding after childbirth)
                  Infections (usually after childbirth)
                  High blood pressure during pregnancy (pre-eclampsia and eclampsia)
                  Unsafe abortion.

There are 3 major reasons/delays for which even a well-educated mother is succumbed to death during child birth. If taken care of below delays caused, 90% of deaths can be avoided.

The First Delay: Pregnant mothers or their families often fail to recognize and seek medical help quickly enough, when a pregnancy related complication happens. This is due to illiteracy, not just in the family but also in the community that does not have adequate education or access to the right information necessary to spot the early warning signs. Women might also use ineffective home remedies due to traditional myths.

The Second Delay: Many mothers die at home or on their way to hospital due to lack of preparedness for any complication, lack of access to transportation or because they were referred from one hospital to another. The incidents of mothers dying because they cannot get to the right hospital at the right time is high because more than half of the child births in India still happen at home, and in most cases a skilled attendant or midwife is not available.

The Third Delay: Even if a mother gets to a hospital in time, there is no guarantee that her life is safe. The third delay happens when the right medical facilities, trained professionals, medicines and other critical inputs like blood are not available.The health care service system in India consists of three tiers. The facilities available, the expertise level of health care workers and quality of care differs widely at each level because of the lack of standards. For example, according to the National Family Health Survey II, less than 30 % community health centers had an obstetrician available; less than 10 % had an anesthetist.

Many rural and low income urban families first go to either a private nursing home or a primary health care facility. These centers are not equipped to handle complications that arise during a delivery. Some of them do not have access to basic services like a blood bank. The poorly trained medical staffs take a long time to recognize complications that occur during labour or immediately after birth.[i]


The need is that preventive steps from the government come. The government should identify the problem and find solution instead of waiting for accidents/incidents. The steps should be made in collaboration with social organizations and should be strong enough to support women.

By: Shruti Nagvanshi,Founder of Savitri Bai Phule Women Forum




एक सभ्य और प्रगतिशील समाज के लिये इससे बुरा दुर्घटना और कुछ नही हो सकता


हम ऐसे समाज में रह रहे है जहाँ महिलाये अपने प्रति हो रहे किसी भी प्रकार के दुर्व्यवहार, हिंसा का विरोध करने की स्थिति में नही है फिर चाहे वे शिक्षित हो या अशिक्षित शहर में रह रही हो या गाँव में | यों तो भारत की प्राचीनतम संविधान मनुस्मृति के अनुसार सभी जाति की महिलाओं की स्थिति निम्न दर्जे की है किन्तु जातिवादी वर्ण –व्यवस्था में दलित, अल्पसंख्यक एवं गरीब महिलाओ की स्थितियां कंही अधिक बदत्तर है | दलित,अल्पसंख्यक ,एवं गरीब महिलाये पितृसत्ता,  गरीबी, व जातीय व धार्मिक भिन्नता के आधारों पर भेदभावपूर्ण रवैये के कारण कहीं अधिक यातना और हिंसा की  शिकार हो रही है | किसी भी जाति या वर्ग की महिला के साथ हिंसा, बलात्कार या अमानवीय व्यवहार की दुर्घटना  हो ,एक सभ्य और प्रगतिशील समाज के लिये इससे बुरा दुर्घटना  और कुछ नही हो सकता  | लेकिन भारत में दलित, अल्पसंख्यक और निम्न आय वर्ग की महिलाओं के साथ इस प्रकार की घटनाओं की प्रक्रति व प्रवित्ति बहुत भयानक रूप में दिखाई देता है |आज भी  आदिम दास युग की भाति महिलाओं को डायन करार देकर  उन पर हिंसा व जान से मार देने की लगातार सामने आ रही  है,लेकिन इन की रिपोर्ट नही दर्ज की जा रही है |   महिला यदि बहुत हिम्मत कर विरोध की आवाज उठाती भी है तो न सिर्फ महिला को सामाजिक बहिष्कार दंश झेलना पड़ता है बल्कि महिला के पुरे परिवार, बिरादरी, को सामाजिक  बहिष्कार का दंश झेलना पड़ता है | महिलाओ या बच्चियो पर हिंसा की घटनाओं में यह चिंता किये बिना कि  वे   किस प्रकार की मानसिक यातना से जूझ रही है , उन्हें किस प्रकार की सुरक्षा या मदद  की आवश्यकता है | बल्कि पूरा समाज हो रही हिंसा पर चुप्पी बनाये रखने कोई विरोध न करने का दबाव डाल कर हिंसा को ही बढ़ावा देता है | ऐसे में महिला के साथ खड़े ,सहयोग दे रहे महिला अधिकारों के पैरोकारो पर भी हमले किये जाते है जिससे वे किसी प्रकार का सहयोग न दें  | हर तरह से महिला को अपने कदम पीछे खीचने को बाध्य किया जाता है |
पुलिस थाने शिकायत दर्ज कराने पहुची महिलाओ से अपराधियों की तरह व्यवहार किया जाता है रिपोर्ट लिखवाने गयी महिलाओ को परिवार सहित घंटो थाने में बैठा कर हतोत्साहित किया जाता है फिर सुलह करने का दबाव बनाया जाता है | यहाँ तक थानों में रिपोर्ट दर्ज कराने गयी महिलाओं और बच्चियों के साथ संरक्षण में बलात्कार की घटनाये बहुतायत है | महिला के साथ घटी दुर्घटना की जिम्मेदारी महिला पर ही दी जाती है | थाने में पीड़ित महिला को उत्पीडक के साथ ही रखा जाना आम बात है जबकि इससे महिला बार –बार उत्पीडित हो रही होती है | उत्पीडक की उपस्थिति में भयानक हादसा बार –बार मन - मष्तिष्क में उभरता है जिसके सन्दर्भ में कोई आंकलन नही किया जा सकता है | 
महिला और उसके परिवार को शर्मिंदा किये जाने की प्रवित्ति कंही गहरी है जबकि उत्पीडक को कानून तोड़ने का बोध भी नही कराया जाता | जानबूझ कर पुलिस या किसी जांचकर्ता द्वारा हिंसा की घटनाओ में देरी से जाँच शुरु की जाती है, इस बीच साक्ष्य मिटाने पूरा अवसर अपराधियो को मिल जाता है | महिला अधिकारीगण और पुलिसकर्मी  भी पुरुषसत्तात्मक समाज की ही पोषक है वे पीड़ित महिलाओ से पुरुष पुलिसकर्मीओ की तरह ही  व्यवहार करतीं है | पीड़ित महिला का समर्थन इस बात पर निर्भर करता है कि वे जांचकर्ता को कितना सुविधा शुल्क दे सकते है |

यों तो न्यायिक प्रणाली में सभी प्रकार की घटनाओं में देर से फैसले आने की व्यापक समस्या है, न्यायालय स्वयं न्यायधिशो  विशेषकर महिला न्यायधिशो एवं संसाधनो के अभाव के संकट से ग्रस्त है | लेकिन महिलाओं के प्रति हिंसा की दुर्घटनाओ में न्याय व्यवस्था कही ज्यादा सुस्त और असंवेदनशील तरीके का रुख अपनाता है |  न्याय में देरी , लम्बी तारीखों से निराश पीड़ित महिलायें न्यायालय के बाहर उत्पीडक की शर्तो पर सुलह करने को बाध्य है | फैसले हो रही देरी का पूरा –पूरा फायदा उत्पीडक पक्ष उठता है |  हिंसा की शिकार महिलाओं के वकील भी उत्पीडक पक्ष के साथ मिलकर केश की पैरवी में ढीला ढाला रुख अपनाते है  |

न्यायालय में महिला अधिकारों के पैरोकार प्रतिनिधि वकीलों का रवैया आज भी परम्परावादी है, वे स्वयं महिलाओं के हिंसा से बचाव के नये कानूनों अनभिज्ञ है , जिससे वे आज भी सिविल कानून में केश दर्ज कराने के बजाय पेचीदे धाराओ में दर्ज कर न्यायिक प्रक्रियाओं और कठिन बना देते है |

 राष्ट्रीय और राज्य महिला आयोग द्वारा  भी महिला अधिकारों के संरक्षण की दिशा में विशेष सार्थक और सतत प्रयास नही किये जा रहे हैं | महिला आयोग स्वयं पितृस्तात्म्क विचारों से पीड़ित है महिला आयोग के सदस्यों की चयन प्रक्रिया पूण: अव्यवहारिक व अवैज्ञानिक  है, केंद्र या राज्य की सत्ताधारी पार्टियों की प्रतिनिधि महिलाएं ही आयोग की सदस्यों में चुनाव किया जाता है | इन सम्मानित सदस्यों के पास  महिला अधिकारों की बुनियादी दृष्टिकोण का आभाव है, जो उनके द्वारा लिये गये निर्णयों प्रयासों में स्पष्ट परिलक्षित होता दिखाई देता है | जो मामले महिला आयोग के संज्ञान लाये जाते है उनमें बहुत कम मामलों में ही आयोग पहल कर पाता है |

 सामाजिक सुरक्षा और विकास की योजनाओ में भी दलित, अल्पसंख्यक व गरीब महिलाओ की पहुँच समता और समावेश के मूल्यों पर आधारित नहीं होने के कारण वे प्रत्यक्ष अप्रत्यक्ष दोनों तरह से हिंसा का शिकार हो रहीं है | महिला स्वास्थ्य और सुरक्षा के लिये जिम्मेदार सरकारी संस्थाओ में इन महिलाओं से भेदभावपूर्ण, उपेक्षात्मक कई बार हिंसक व्यवहार,अवैध धन उगाही और सुविधा शुल्क न दे पाने के कारण महिलाओं को अपनी जान तक गंवाना पड़ रहा है
आवश्यकता इस बात कि है की सरकारें महिला हिंसा की वीभत्स घटनाओं के इंतजार के पहले समस्याओ  एवं परिस्थितियों की पहचान कर नीतियां, कानून,व योजनायें बनाये |महिला हिंसा से बचाव व सुरक्षा के लिए ठोस व्यवहारिक प्रयासों में सामुदायिक सहभागिता के दृष्टी से सामाजिक क्षेत्र में कार्यरत संस्थाओ के प्रतिनिधिओ को शामिल करते हुये सतत निगरानी एवं मूल्यांकन किया जाना चाहिये|

Article by Shruti Nagvanshi,Savitri Bai Phule Women Form

Shahbagh Protests - Dhaka University is going to Strike to protest the arrest of the Bloggers Shuvo, Russel and Biplab and to demand release of them .

Shahbagh Protests - Dhaka University is 

going to Strike to protest the arrest of the 

Bloggers Shuvo, Russel and Biplab and to 

demand release of them .

মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার হরিদাসদী-মহেন্দ্রদী বাজারের কালীমন্দিরে গত বৃহস্পতিবার রাতে কে বা কারা আগুন দিয়েছে। এত মন্দিরের চাল পুড়ে গেছে। মন্দির পরিচালনা কমিটি একে নাশকতা বলে অভিযোগ করেছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাত তিনটার দিকে মন্দিরে আগুন লাগে। লোকজন টের পেয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে তার আগেই মন্দিরের চালের বেশির ভাগ অংশ পুড়ে যায়। চালের একটি অংশ পড়ে মন্দিরের প্রতিমা ভেঙে যায়। মন্দিরের পাশ থেকে কিছু প্রচারপত্র উদ্ধার করে লোকজন। তাতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন এবং বিএনপির নেতাদের মুক্তির দাবি উল্লেখ ছিল। প্রচারপত্রে স্থানীয় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি পল্লী চিকিৎসক আবুল কালামের ছবি ছিল। তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে আটক করে পুলিশ।
মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি উত্তম ব্যানার্জি সাংবাদিকদের জানান, নাশকতা সৃষ্টির জন্যই কালীমন্দিরে আগুন দেওয়া হয়েছে। 
রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোফাজ্জেল হোসেন বলেন, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। মাদারীপুরের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার নাসিরুল ইসলাম জানান, আবুল কালামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।

গোলাম আযম ও মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের মামলার রায় ঘোষণার পর কী ধরনের প্রতিক্রিয়া জানাবে, তা নিয়ে দুই ধরনের চিন্তাভাবনা চলছে জামায়াতে ইসলামীর ভেতরে।
দলের একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে, প্রথম চিন্তাটি হচ্ছে—দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ও আবদুল কাদের মোল্লার মামলার রায় ঘোষণার পরপর হরতাল ডাকাসহ যে ধরনের সহিংস প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছিল, গোলাম আযম ও কামারুজ্জামানের মামলার রায়ের পরও সে ধারাতেই পদক্ষেপ নেবে। এ চিন্তার পক্ষের নেতারা মনে করেন, এ পর্যন্ত তাঁদের দল ও নেতা-কর্মীদের যে পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তাতে সংঘর্ষমূলক কর্মসূচি নেওয়া ছাড়া বিকল্প নেই। বরং আগের চেয়ে আরও কঠোর হওয়ার পক্ষে তাঁরা।
আর দ্বিতীয় চিন্তাটি হচ্ছে—আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চরম 'হিংসাত্মক' আচরণ না করলে নতুন করে আর বড় কোনো সহিংসতায় না যাওয়া। এ চিন্তার পক্ষের নেতারা মনে করেন, ইতিমধ্যে নেতা-কর্মীরা কারাবন্দী শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের বাঁচাতে রাজপথে ও আইনগতভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। অনেক নেতা-কর্মী জীবনহানি ও অঙ্গহানির শিকার হয়েছেন। গ্রেপ্তার হয়েছেন বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী। ট্রাইব্যুনালে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা রাষ্ট্রপক্ষকে ভালোভাবে মোকাবিলা করতে সমর্থ হয়েছেন। ফলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের মানদণ্ড এবং এর বিচারিক প্রক্রিয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে। এ পরিস্থিতিতে সরকার ট্রাইব্যুনালের ওপর প্রভাব খাটালে এবং এর ফলে বাকি নেতাদের সর্বোচ্চ সাজার রায় হলে এবং সে রায় কার্যকর করলে দীর্ঘ মেয়াদে আওয়ামী লীগই ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে তাঁদের ধারণা।
তবে জামায়াতের কোনো নেতার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনাল অথবা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে রায় ঘোষণা হলে হরতাল ঘোষণাসহ তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশের ব্যাপারে আগে থেকেই দলটিতে সিদ্ধান্ত রয়েছে। সে সিদ্ধান্ত ও প্রস্তুতি এখনো বহাল আছে। তবে এখন কিছুটা সংযত প্রতিক্রিয়া দেখানোর চিন্তাও বিবেচনায় রয়েছে বলে একাধিক নেতা জানিয়েছেন।
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযম ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের মামলার বিচারকাজ শেষ হয়েছে। যেকোনো দিন রায় ঘোষণা হতে পারে।
দলটির গুরুত্বপূর্ণ সূত্র থেকে জানা গেছে, দলের তাত্ত্বিক নেতা হিসেবে গোলাম আযমের প্রতি জামায়াতের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিশেষ আবেগ রয়েছে। আর কামারুজ্জামানের প্রতি দলের তরুণ নেতা-কর্মীদের মধ্যে আবেগ বেশি।
জানতে চাইলে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর কমিটির সহকারী সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম দাবি করেন, 'ট্রাইব্যুনালে যদি সরকার নির্দেশিত রায়ের প্রতিফলন হয়, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ আগের মতোই প্রতিক্রিয়া জানাবে। এক্ষেত্রে সংবিধানে স্বীকৃত প্রতিবাদের যত ধরনের ভাষা আছে, জনগণ সব ভাষায় প্রতিক্রিয়া দেখাবে।'
ট্রাইব্যুনালে এর আগে গত ৫ ফেব্রুয়ারি জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ২৮ ফেব্রুয়ারি দলের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়। এই দুই মামলায় রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষ আপিল করেছে। এর মধ্যে কাদের মোল্লার দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে করা আপিলের ওপর শুনানি চলছে। আর সাঈদীর মামলায় আপিলের ওপর আগামী ২ মে শুনানির দিন ধার্য রয়েছে।
সাঈদীর মামলার রায় ঘোষণার পর দেশের ২১টি জেলায় ব্যাপক তাণ্ডব চালায় জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির। প্রায় এক সপ্তাহ ধরে চলা ওই সহিংসতায় পুলিশসহ অনেকের প্রাণহানি, রাষ্ট্রীয় সম্পদের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর ও উপাসনালয়ে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।

 

পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারের শেষ পর্যায়ে থাকা মানবতাবিরোধী অপরাধের দু'টি মামলার রায় এ মাসে নাও হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন প্রসিকিউশন (রাষ্ট্রপক্ষ)।

 

 

নিজেদের সার্বিক প্রস্তুতি ছিল জানিয়ে এই পক্ষের আইনজীবীদের অভিযোগ, বিবাদমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং কিছু দিনের শুনানিতে আসামিপক্ষের আইনজীবীদের অনুপস্থিতির কারণে মধ্য এপ্রিলে এসে এই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

 

তবে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা বলছেন, রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার কারণেই আমরা ট্রাইব্যুনালে যেতে পারিনি। এ অবস্থায় প্রসিকিউশনের প্রত্যাশা এই পর্যায়ে আপডেট হয়েছে যে, জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযম ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলা এপ্রিলে শেষ না হলেও মে'র প্রথম সপ্তাহ বা মাঝামাঝি সময়ে শেষ হবে।

 

এ বিষয়ে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক পুলিশের সাবেক ডিআইজিপি আব্দুল হান্নান খান বলেন, 'আইন অনুযায়ী অভিযুক্তের আইনজীবীকে সময় দিতে হবে। এবং ট্রাইব্যুনাল আসামিপক্ষের আবেদন অনুযায়ী ঠিকই সময় দিচ্ছেন। তবে হরতালের সময় তারা নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে ট্রাইব্যুনালে আসছেন না। আমার মনে হচ্ছে এপ্রিল মাসে কোন মামলার রায়ই হবে না।'

 

তিনি বলেন, 'নিয়ম মতো মামলার কার্যক্রম পরিচালনায় ট্রাইব্যুনালের আন্তরিকতা রয়েছে। তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তারপরেও দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে হরতালসহ বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে এই মাসে কোন মামলার রায় দেওয়া ট্রাইব্যুনালের পক্ষে সম্ভব নাও হতে পারে।'

 

তবে তিনি বলেন, 'বিশেষ করে গোলাম আযমের মামলার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় যে, ১৫ এপ্রিল যদি ডিফেন্সের আইনজীবীরা তাদের আর্গুমেন্ট শেষ করেন তারপর প্রসিকিউশন কিছু বিষয়ে পাল্টা আর্গুমেন্ট করতে পারেন। সেক্ষেত্রেও আমি মনে করি এই মাসে রায় না হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।'

 

গোলাম আযমের বিরুদ্ধে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের ষড়যন্ত্র, পরিকল্পনা, উস্কানি, সহযোগিতা, হত্যা ও নির্যাতন এবং কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধেও একই সময়ে হত্যা, গণহত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগ আনা হয়েছে।

 

মার্চের মাঝামাঝিতে প্রসিকিউশনের একাধিক সিনিয়র সদস্য জানিয়েছিলেন যে, তারা আশা করছেন, সব কিছু ঠিক থাকলে গোলাম আযম ও কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলায় এপ্রিলের মধ্যে রায় হবে। রোববার যোগাযোগ করলে তারা বলেন, 'সব কিছু ঠিক' থাকলে আশা করেছিলাম- কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে তো 'সব কিছু ঠিক' থাকে নি। বিরোধী দল বা অন্যান্য গোষ্ঠীর ডাকা হরতালে আমরা ট্রাইব্যুনালে গিয়েছি, কিন্তু আসামিপক্ষের আইনজীবীরা শুনানিতে যাননি। ট্রাইব্যুনাল বার বার সময় দিয়েছেন। কিন্তু তারপরও তারা শুনানিতে হাজির হননি। এর ফলে মামলার গতি কিছুটা বাধাগ্রস্ত হয়েছে।

 

প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজ ও নূরজাহান বেগম মুক্তা বলেন, 'কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে আমরা চার কার্যদিবসে ৩১ মার্চ প্রসিকিউশনের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেছি। কিন্তু ৩ এপ্রিল শুরু করলেও আসামিপক্ষের আইনজীবীরা যুক্তিতর্ক এখনো শেষ করেননি। উপরন্তু হরতালের কারণে তারা ট্রাইব্যুনালেও হাজির হচ্ছেন না। এর ফলে বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে।' তারা অভিযোগ করেন, 'শুনানিতে আসামিপক্ষের আইনজীবীদের এই অনুপস্থিতি পরিকল্পিত এবং বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার অংশ।'

 

আরেক প্রসিকিউটর রানা দাশগুপ্ত বলেন, 'গোলাম আযম এবং কামারুজ্জামানের পক্ষে সোমবার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এটি হলে এপ্রিলের শেষ বা মে'র মাঝামাঝি রায় হবে বলে আশা করা যায়।'

 

আসামিপক্ষের অন্যতম আইনজীবী তাজুল ইসলাম বলেন, 'হরতালের কারণে সুপ্রিমকোর্ট সাধারণত বসে না। আইনজীবীরাও কোর্টে যান না। দেশের রাজনৈতিক এই পরিস্থিতিতে ট্রাইব্যুনালে যাওয়ার মত নিরাপত্তা আমরা বোধ করি না।'

 

গোলাম আযম ২০১২ সালের ১১ জানুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতার হন। ওই বছরের ১৩ মে অভিযোগ গঠন করা হয় তার বিরুদ্ধে। প্রসিকিউশন পক্ষে ১৭ এবং আসামিপক্ষে একজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। বর্তমানে আসামিপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন চলছে। সোমবার এটি শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। উস্কানি, প্ররোচনা, সহযোগিতাসহ গোলাম আযমের বিরুদ্ধে পাঁচ ধরনের ৬১টি অভিযোগ আনা হয়।

 

গত বছরের ১০ জুন প্রসিকিউশনের উদ্বোধনী বক্তব্য শুরু হয়। ১ জুলাই থেকে প্রসিকিউশনের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। গোলাম আযমের বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ৩১ অক্টোবর তদন্ত শেষ হয়।

 

কামারুজ্জামানের পক্ষে সোমবার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। আসামিপক্ষে সাক্ষ্য দিয়েছেন পাঁচ জন।

 

এর আগে প্রসিকিউশনের ১৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। এই পক্ষে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় গত বছরের ১৫ জুলাই। ওই বছরের ৪ জুন অভিযোগ গঠন করা হয়। ২০১০ সালের ২৯ জুলাই কামারুজ্জামানকে গ্রেফতার করা হয়। ২ আগস্ট মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।


গণজাগরণ ফটোগ্যালারি
 



সরকার ও বিরোধী দল মুখে সংলাপের কথা বললেও বাস্তবে এ রকম কোনো লক্ষণ বা উদ্যোগ নেই। 
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবি এবং একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার নিয়ে সরকার ও বিরোধীদলীয় জোট এখন মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে।
চলমান এই রাজনৈতিক সংকটের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ধর্মভিত্তিক দলগুলোর আন্দোলন। ১৩ দফা দাবি নিয়ে মাঠে রয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। পরিস্থিতি বিবেচনায় আগামী দিনের রাজনীতিতে আরও সংঘাত ও রক্তপাতের আশঙ্কা করছে সরকার।
সরকার ও আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকেরা বলছেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার চলছে। যেকোনো দিন আরও দুটি মামলার রায় হতে পারে। তা ছাড়া ১৩ দফা দাবি আদায়ে অনড় অবস্থানে আছে হেফাজতে ইসলাম। এসব কারণে আরও সহিংসতার আশঙ্কা রয়েছে সরকারের উচ্চপর্যায়ে।
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযম এবং দলের অপর নেতা কামারুজ্জামানের মামলার শুনানি শেষ হয়েছে। কামারুজ্জামানের মামলার রায় এ মাসের শেষ দিকে এবং গোলাম আযমের মামলার রায় আগামী মাসের শুরুর দিকে ঘোষণার সম্ভাবনা আছে বলে সরকার মনে করছে। দুই মামলার রায় সামনে থাকায় জামায়াত-শিবির আবারও সহিংস রূপ নিয়ে মাঠে নামতে পারে বলে সরকার আশঙ্কা করছে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও এমন আভাস দিয়েছে।
দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায়ের পর জামায়াত-শিবির দেশের ২১ জেলায় ব্যাপক সহিংসতা চালিয়েছে। এসব ঘটনায় পুলিশের আট সদস্যসহ ৯০ জন মারা যান। ১১ এপ্রিল ফটিকছড়ির ভুজপুরে আওয়ামী লীগের মিছিলে জামায়াত-শিবিরের হামলায় তিনজন নিহত ও দুই শতাধিক আহত হন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের পটুয়াখালী জেলা তৃণমূল নেতাদের বৈঠকে ফটিকছড়ির মতো ঘটনা আরও ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
এ ছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবসহ জ্যেষ্ঠ নেতাদের গ্রেপ্তারের ঘটনা ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আগামী সপ্তাহে দুই দিন হরতাল দেওয়া হতে পারে বলে জানা গেছে। এ মাসের শেষে ঢাকায় বড় সমাবেশ করার পরিকল্পনা আছে বিএনপির। গত বৃহস্পতিবার বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা দলীয় নেতা-কর্মীদের ফটিকছড়ির মতো ঐক্যবদ্ধ হয়ে সরকারের ওপর সর্বাত্মক আক্রমণ চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
আবার ১৩ দফা দাবি নিয়ে সোচ্চার হেফাজতে ইসলাম ৫ মে ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি সফল করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিভাগীয়সহ বড় শহরগুলোয় সংগঠনটির সমাবেশ চলছে। সরকারের আশঙ্কা, হেফাজতে ইসলামের অবরোধ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বিএনপি-জামায়াত নাশকতা চালিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে।
তবে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকেরা বলছেন, পরিস্থিতি যা-ই হোক, সরকার মানবতা-বিরোধী অপরাধের বিচার থেকে পিছু হটবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিও মানবে না।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী প্রথম আলোকে বলেন, বিরোধী দলের নাশকতা নস্যাৎ করে দিতে সরকার প্রস্তুত আছে। যুদ্ধপরিস্থিতির মধ্যেও সরকার পিছিয়ে যাবে না।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজনৈতিকভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলার বিকল্প নেই। ফটিকছড়ির মতো আরও ঘটনা ঘটাতে বিরোধী দলের নেতাদের হুমকি সম্পর্কে তিনি বলেন, 'এই যদি রাজনীতি হয়, তাহলে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ কোথায়?'
১৪ দলের নেতারা জানান, বিএনপি-জামায়াত ও হেফাজতে ইসলামকে সাংগঠনিক ও প্রশাসনিকভাবে মোকাবিলায় সরকারের আরও কঠোর অবস্থান নিতে হবে। মে মাসে ঢাকায় ১৪ দলের আওতায় মহাসমাবেশ করার পরিকল্পনা আছে। এ ছাড়া হেফাজতে ইসলামের কর্মসূচির প্রতিবাদে ২৭ এপ্রিল ঢাকায় নারী মহাসমাবেশ ডাকা হয়েছে। এই মহাসমাবেশে বিপুলসংখ্যক নারীর সমাগম হবে বলে মনে করছেন ১৪ দলের নেতারা।


হেফাজতে ইসলাম নয়, হেফাজতে ইনসান প্রয়োজন: মিজানুর


হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেছেন, হেফাজতে ইসলাম নয়, হেফাজতে ইনসান প্রয়োজন। তিনি বলেন, 'আমি নিজেই একজন মুসলমান হিসেবে নিজের ধর্ম রক্ষা করতে পারি। এ দায়িত্ব আপনাদের নয়। ধর্ম গেল, এ নিয়ে আন্দোলন না করে বরং প্রতিটি মানুষের খাদ্য অধিকার নিয়ে আন্দোলন করুন।'
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে আয়োজিত 'খাদ্য অধিকার আইনের প্রয়োজনীয়তা ও বিভিন্ন দিক' শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। সভায় চার মাসের মধ্যে খাদ্য অধিকার আইনের রূপরেখা বাস্তবায়নে সাতটি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। সাতটি পদক্ষেপ হলো, বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে মতবিনিময় সভা, খাদ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক, খাদ্য মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সঙ্গে বৈঠক, খাদ্য অধিকার আইনের খসড়া তৈরি, আইন কমিশনের সঙ্গে খসড়া আইন নিয়ে বৈঠক ও তা চূড়ান্তকরণ, জাতীয় পরামর্শ সভা থেকে ওই আইনের অনুমোদন এবং সরকারের কাছে আনুষ্ঠানিক উপস্থাপন। 
স্বাধীনতার ৪২ বছরেও সংবিধানে খাদ্য প্রয়োজনকে মৌলিক চাহিদার বদলে মৌলিক অধিকারে কেন পরিবর্তন করা হয়নি, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন মিজানুর রহমান। তিনি সব রাজনৈতিক দল ও রাজনীতিবিদকে 'নাগরিকের খাদ্য অধিকারে' একমত হওয়ার আহ্বান জানান। 
মতবিনিময় সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ওয়েভ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ও দারিদ্র্যবিরোধী মঞ্চের আহ্বায়ক মহসিন আলী। তিনি সভা সঞ্চালনাও করেন। এতে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী, পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য অধ্যাপক শামসুল আলম, স্টেপস টুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের বিভু রঞ্জন সরকার, গভর্নেন্স কোয়ালিশনের প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

ভণ্ড আর লুটের রাজনীতির খেলা বন্ধ না হলে মানুষ বিকল্প কোন দিকে ঝুঁকতে পারে এমনটা বলা যায় অনায়াসে।দেশে দেশে আমরা তাই দেখে এসেছি।
একটি দুর্নীতিগ্রস্ত সমাজে ধর্ম আফিমের কাজ করে।বিএনপিকে সেই আফিমের নেশায় পেয়ে বসেছে।ব্লগার ইস্যু হেফাজতকে সামনে এনেছে।ধর্ম রক্ষার নামে বিএনপি আর এরশাদ তাকে সমর্থন দিয়েছে।এখন তারা সবাইকে চোখ রাঙ্গাছে!
Tahrir Square ميدان التحرير বিপ্লব ইসলামী ব্রাদারহুডকে ক্ষমতায় এনেছে,যদিও সেখানকার বিপ্লবকারীদের লক্ষ্য তা ছিল না কখনো। ক্ষমতাসীনরা শাহবাগ আন্দোলনকে কব্জাবন্দী করতে না চাইলে,ইতিহাস অন্যরকম হতে পারতো।বাংলাদেশে Shahbag Square প্রজন্ম চত্বর এ গণজাগরণ,পরবর্তীতে এ আন্দোলনের সাথে হেফাজতের লং মার্চ এর দ্বন্দ্ব,কাকে ক্ষমতায় আনবে??
বাংলাদেশের রাজনীতিতে যেমনটা হয়েছিল জাসদের। বঙ্গবন্ধু হত্যার পরবর্তী সময়ে হটকারিতার পথ বেছে নিয়েছিল জাসদ। মাঝখান দিয়ে অন্য শক্তি সুযোগ নিয়ে ইতিহাস পাল্টে দেয়।
ক্ষমতায় থাকার জন্য আওয়ামী লীগ মরিয়া। বিএনপি ও মরিয়া ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার জন্য। তবে ভিন্ন কৌশল থাকা দরকার। মানুষ যদি রাজনীতির প্রতি আস্থা হারায় তখন বিপদ বাড়বে বাংলাদেশের।
দেশের চলমান সঙ্কট কেবলমাত্র ক্ষমতা দখলের লড়াই যে নয়,তা আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবেন ততই বাংলাদেশের জন্য মঙ্গল।

নটর ডেম কলেজের সামনে কিছু দুর্বৃত্ব রাতের আঁধারে কাপুরুষের মতো রাস্তায় শাহবাগ বিরোধী ও যাকে তাকে নাস্তিক বলে গালি দিয়ে স্লোগান লিখে রেখে গিয়েছিলো। এই সব কাজ করেছে আরামবাগের 'শিবিরের মেস' হিসেবে গড়ে ওঠা কিছু ভাগাড়ের ছেলেরা। সকালে ক্লাস করতে এসে কলেজের ছাত্ররা সবাই মিলে রঙ কিনে ঢেকে দেয় স্লোগানগুলো। সব কিছু মুছে দিলেও স্লোগানের 'শাহবাগ' অংশটুকু তারা মুছে দেয় নি।
তারা প্রমাণ করেছে অসাম্প্রদায়িকতার লালনভূমি নটর ডেম কলেজের ছত্ররা ঐ পরাজিত শক্তির কাছে মাথা নত করে নি, করবে না!!
Photo: নটর ডেম কলেজের সামনে কিছু দুর্বৃত্ব রাতের আঁধারে কাপুরুষের মতো রাস্তায় শাহবাগ বিরোধী ও যাকে তাকে নাস্তিক বলে গালি দিয়ে স্লোগান লিখে রেখে গিয়েছিলো। এই সব কাজ করেছে আরামবাগের 'শিবিরের মেস' হিসেবে গড়ে ওঠা কিছু ভাগাড়ের ছেলেরা। সকালে ক্লাস করতে এসে কলেজের ছাত্ররা সবাই মিলে রঙ কিনে ঢেকে দেয় স্লোগানগুলো। সব কিছু মুছে দিলেও স্লোগানের 'শাহবাগ' অংশটুকু তারা মুছে দেয় নি। তারা প্রমাণ করেছে অসাম্প্রদায়িকতার লালনভূমি নটর ডেম কলেজের ছত্ররা ঐ পরাজিত শক্তির কাছে মাথা নত করে নি, করবে না!!

চট্টগ্রামের সুন্নি সমাবেশে সুন্নিদের আগমনে তিল পরিমান জায়গা নেই লাল দিঘীর ময়দানে। লোকে লোকারণ্য সারা চট্টগ্রাম !!!!
রাজাকারের ফাঁসি, জামাত-শিবির নিষিদ্ধ ও সফি হুজুরের বিচার চাওয়া হল সমাবেশ থেকে........
এছাড়াও উগ্র ইসলামপন্থী হেফাজতি ভন্ডদের শাস্তির দাবিতে ২৫ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষনা দিয়েছে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত।
Photo: চট্টগ্রামের সুন্নি সমাবেশে সুন্নিদের আগমনে তিল পরিমান জায়গা নেই লাল দিঘীর ময়দানে। লোকে লোকারণ্য সারা চট্টগ্রাম !!!! রাজাকারের ফাঁসি, জামাত-শিবির নিষিদ্ধ ও সফি হুজুরের বিচার চাওয়া হল সমাবেশ থেকে........ এছাড়াও উগ্র ইসলামপন্থী হেফাজতি ভন্ডদের শাস্তির দাবিতে ২৫ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষনা দিয়েছে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত।
40Like ·  · 
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

Welcom

Website counter

Census 2010

Followers

Blog Archive

Contributors